২০১৯ সালে কোলাপুরী চপ্পল ‘জিওগ্রাফিক্যাল ইন্ডিকেশন’ (GI) তকমাও পায়।
সোজা কপি-পেস্ট! আর তাকে নিজেদের সৃষ্টি বলে দাবি করে আরও বিপাকে পড়েছিল ইটালির জনপ্রিয় ফ্যাশন সংস্থা। সেই ‘নকলনবীশ’ কীর্তি সাধারণ মানুষের নজরে পড়তেই জোরদার প্রতিবাদ শুরু হয় সোশাল মিডিয়ায়। জনচাপের মুখে পড়ে অবশেষে আসল কৃতিত্বের কথা স্বীকার করে নিল ইটালির সেই নামী কোম্পানি। জানিয়ে দিল, কোলাপুরী চপ্পল তৈরির নেপথ্যে অনুপ্রেরণা ভারতই। এদেশের শতাব্দীপ্রাচীন নকশা ফুটেছে তাদের জুতোয়। এনিয়ে লিখিত বিবৃতি দেওয়া হয়েছে সংস্থার তরফে।
২০২৬ সালে পুরুষদের ‘সামার কালেকশন’-এর অংশ হিসেবে ফ্ল্যাট, চামড়ার, নকশা করা জুতো তৈরি করেছিল ইটালির ওই ফ্যাশন। চড়া দামের ট্যাগ পড়ে তাতে। যা সোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়তেই রীতিমতো আঁতকে ওঠেন ভারতীয়রা। আর তা দেখে সবার আগে ক্ষোভে ফেটে পড়েন মহারাষ্ট্রের বাসিন্দারা। এ তো হুবহু তাঁদের কোলাপুর জেলার ঐতিহ্যবাহী পাদুকা! ‘কোলাপুরী চপ্পল’ নামে যা সর্বজনবিদিত।